`বাঁশখালীতে আত্মমানবতার সেবায় আব্দুল্লাহ কবির লিটন সমর্থক গোষ্ঠী’

-
নিজস্ব প্রতিবেদক: বিশিষ্ঠ রাজনীতিবিদ ও সমাজ সেবক শিল্পপতি আবদুল্লাহ কবির লিটনকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠা সংগঠন বাঁশখালীস্থ নগরীর বিভিন্ন স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের সংগঠন আলহাজ্ব আব্দুল্লাহ কবির লিটন সমর্থকগোষ্ঠীর উদ্যোগে শনিবার বাহারচরা রত্নপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বিনামূল্য ব্লাডগ্রুপ নির্ণয় করা হয়।  এতে প্রায় ৫ শতাধিক  শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে।
উপজেলার বাহারচরা রত্নপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের হলে  আব্দুল্লাহ কবির লিটন সমর্থকগোষ্ঠীর সভাপতি মোহাম্মদ মারুফুল ইসলামের সভাপতিত্বে বাহারচড়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগের যুগ্ন-সম্পাদক মোহাম্মদ ইকবাল হোসেনের সঞ্চালনায় ব্লাডগ্রুপ নির্ণয়ের কর্মসূচি পূর্ববর্তী আলোচনা সভায়  বক্তব্য রাখেন বাহারচরা রত্নপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মৃদুল কান্তি দাশ, বাহারচরা রত্নপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক রফিকুল ইসলাম।
বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিঠির সদস্য আরিফুজ্জামান আরিফ, বাঁশখালী উপজেলা ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আনছারুল হক চৌধুরী আদিব, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি আনিসুল হক চৌধুরী আনিস। বক্তারা ব্লাডগ্রুপ জানা থাকার উপকারীতা এবং মানবতায় রক্তদানে উৎসাহিত করে ছাত্রছাত্রীদের মাঝে বক্তব্য রাখেন। ব্লাডগ্রুপ নির্ণয়ে সহযোগিতা করেন সিটিজি ব্লাড গ্রুপ।
উক্ত অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন স্কুলের প্রাক্তন ছাত্র বাংলাদেশ ছাত্রলীগ চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার গ্রন্থনা ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক মাঈনুল মান্নান, বাহারচড়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক গিয়াস উদ্দিন সহ ইউনিয়ন ছাত্রলীগ নেতা মোহাম্মদ আনিস , রুবেল, এহেছান, সিফাত, গোফরান, হাছান, জাহেদ, আরফাত, জাফর, নুরুল ইসলাম প্রমুখ।
বক্তারা বলেন এই সংগঠনটি বাঁশখালীর মানুষের জন্য আত্মমানবতার সেবায় কাজ করে যাচ্ছেন। এলাকার যে কোন গরিব অসহায় মানুষের পাশে দাড়ানোর প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়ে, সংগঠনের যাত্রা শুরু করে এই অবধি কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন।

সূত্রঃ বাঁশখালী প্রতিদিন

Comments

Post a Comment

Popular posts from this blog

আউলা | মারজুক রাসেল

-
Image
ইশকুল ইশকুল খেলা বন্ধ যাদু।আমাদের নাম লিখেছে রোদ্দুর, যদ্দুর পেরেছে — আমরা উড়বো ঘুড়ি-সঙ্গে, ঘুড়ি পতাকার অনেক উপরে... জীবনের একটা সময়, অনেক কিছু বদলানোর একটা বাসনা থাকে না? যেগুলো আমারও ছিলো, এখনও আছে। আবার এইটাও ঠিক, একটা সময়ে এসে বোঝা যায় যে, জীবদ্দশায় কিছুই আর বদলাবে না। মনের মধ্যে তখন নানান রকম চিন্তা-ভাবনা ঘুরপাক খায়। বাঙালি মুসলমান পরিবারে জন্মাইলে, শুরুতেই যেটা থাকে তা হলো, ধর্মীয় কিছু আইন মানতে হয়। আমার পরিবার থেকে অতটা চাপ ছিলো না। কিংবা সেইগুলারে আমার চাপ মনে হয় নাই। একটা সময় থাকে, তখন নিজের মধ্যে প্রশ্নও তৈরি হয় না যে, এগুলা কেন করতেছি। কিন্তু পরে যখন প্রশ্ন তৈরি হয়ে যায়, তখন এই চাপাইয়া দেওয়াটা আর ভাল্লাগে না। আর ভালো না-লাগা থেকেই বাইর হয়ে আসা। কিন্তু এই বাইর হওয়াটা আসলে ঘর থেকে বাইর হয়ে আসা না; সব নিয়ম থেকে বাইর হয়ে আসা। আর কোনো নিয়মের মধ্যে না ফেরা। বাপের সঙ্গে কিছুটা দার্শনিক দ্বন্দ্ব থাকলেও পরিবারের আর কারও সাথে তেমন দ্বন্দ্ব হয় নাই আমার। কারণ ওই সময়ে ভেতরে লজিক—যুক্তি তৈরি হয়ে গেছে। ছোটবেলায় খুলনার দৌলতপুর রেলিগেটে আমরা যেভাবে এত অল্প বয়সে, এত সিনিয়রদ...
Read more

মারজুক রাসেলের কিছু কবিতা।

-
Image
মারজুক রাসেল। বাংলাদেশ-এর সুপরিচিত অভিনেতা এবং গীতিকার। বাংলাদেশের বহু নামী ব্যান্ডের অনেক বিখ্যাত গান মারজুক-এর লেখা। নগর বাউল জেমস-এর গানও মারজুকেরই লেখা।আর এইসবের আড়ালে লুকিয়ে থাকেন কবি মারজুক।একেবারেই অন্য কলমের সেসব কবিতা।আর গোপনচারী হয়ে থাকতে পছন্দ করা কবি।ভাবনাচলনের বহুরৈখিকতায় বিশ্বাসী মারজুক, ভাবনাস্তরটিকে নানা দিক থেকে আবিষ্কার ও আলোকিত করে তোলায় বিশ্বাসী মারজুক, নিজের ভাবনাসূত্রটিকে কখনও ভালবেসে কখনও আক্রমণ করে কখনও পরিহাস রঙ্গ করে আর কখনও বা স্রেফ স্টিয়ারিং-এ উদাস ী হাত রেখে বা জুতোয় বাউলের পা গলিয়ে শিকলমুক্ত ভ্রামক হয়ে বেরিয়ে পড়েন নিজেরই ভাবনাপথে আর শব্দে লিপিত করেন পাওয়া না-পাওয়া বিস্ময় জিজ্ঞাসা সব। তো হোল অনেক ভারী ভারী কথাবার্তা।মারজুক, আমার ভাই। পক্ষপাত, তা, একটু আছে। তার দু একটা কবিতা পড়ে নেওয়া যাক, নাকি! কাজি অফিস লং-ড্রাইভ। চাঁদে আর যাচ্ছি না কখনো। জ্যোৎস্না পড়ছে গায়ে, গড়াতে শেখার পর লক্ষ্য ঠিক রেখে পায়ে, জুতোর ওপর, ঘাসে ; অতিরিক্ততার পাশে। ওসবের পিছু পিছু প্রেমও পড়ার চেষ্টা করছে ছড়াতে পারার ক্ষমতা পেলেই পড়ে যাবে-- 'অনেক উপরে, আকাশেই প্রেম থা...
Read more

একজন সৃষ্টিশীল মানুষ।

-
Image
 দ্যা গ্রেট মারজুক রাসেল। মারজুক রাসেলরে প্রথম দেখি ব্যাচেলরে, ২০ টাকা দিয়ে ভাড়া করা সিডির ব্যাচেলরে। মারজুক রাসেলের ফ্যান হইছি হাইস্কুলে পড়াকালীন সময়ে। হাইস্কুলে পড়ার সময়ে জাভা ফোনে তার নাটক দেখতাম। ইউটিউব চিনার পর তার অভিনয় করা নাটক প্রায় সব দেখছি। মারজুক রাসেল অভিনীত আমার সবচেয়ে প্রিয় নাটক 'ময়না+খসরু' 'ক্যারেক্টার' 'জীবন থেকে নেওয়া' 'লিটল ম্যাগ' 'ম্যাও' ইত্যাদি। জন্ম গোপালগঞ্জে বেড়ে ওঠা খুলনায়। অভিনয়ে মারজুক রাসেল মূলত নড়াইল বা খুলনার আশপাশের এলাকার আঞ্চলিক ভাষায় কথা বলে। এ কারণে তারে অনেকেই ক্ষেত বলে। তার ভিতরে যা তাই সে মূলত অভিনয়ে তুলে ধরে। কবি মারজুক রাসেলের বেশ কবিতা প্রকাশ হতো পত্রিকায়। গল্পের বইও লিখেছ কয়েকটি। মারজুক রাসেলের আসল প্রতিভা সম্ভবত গান লেখনীতে, গীতিকার। আমরা মূলত মনে রাখি গান গায় কে তার নাম, গানের পেছনে থাকা মানুষ জনরে চিনি কম। গায়ক হয়তো গানটারে গেয়ে গেয়ে পরিবেশন করে কিন্তু গীতিকারের অবদান কম নয় এতে। গুরু জেমসও তার লিখা অনেক গান গাইছে। আসিফ, পান্থ কানাই, সোলস এর পার্থ বড়ুয়াসহ অনেকেই মারজুকের গান গাইছে। আইয়ুব বাচ্চু...
Read more